সুপার ফোর রাউন্ডে IIT –র টানা দুই জয়, এবার চ্যাম্পিয়ন অন্য কাউকে হতে ‘হবে- এ এ না’
2 posters
Page 1 of 1
সুপার ফোর রাউন্ডে IIT –র টানা দুই জয়, এবার চ্যাম্পিয়ন অন্য কাউকে হতে ‘হবে- এ এ না’
দুইদিন আগে থেকেই মন চাইহিলো, হাতও নিসপিস করছিলো-
কিছু লিখতে, কিন্তু কেন জানি হয়ে উঠছিলো না। আজ একটু লিখি। বাস্কেটবলে আই. আই. টি.র হার না মানা যাত্রা- না লিখলে যে মন শান্ত হবে না।
আই. বি. এ. এর “হবে এ এ না, হবে এ এ না”
আগের সব কয়বারের সাক্ষাতে আইবিএ এর সাথে হারতে হয়েছিলো আমাদের। সাথে ছিলো গতবারের এক আইবিএ রমনীর “হবে এ এ না, হবে এ এ না” সুরের ক্ষতচিনহ।
আমরা আর আগের মত নাই, এইবার হারাবোই তাদের। কিন্তু শুরুতে যেন কি একটা ঝামেলা। প্রথম দিকে বেশ কয়টা স্কোর খেয়ে বসলাম। এক পর্যায়ে আইবিএ এর ১১ আর আমাদের ৪। তারপরই যেন আর আইবিএ এর “আর হল-ও ও না, হল-ও ও না”। সেইতো আমাদের একজন বলছিলো সে এসে দেখেছে আইবিএ ১০- আমরা ৪। ও আমাদের সৌভাগ্যদুত। ও আসার পরপরই আমাদের স্কোর শুরু হল। তাবাসসুম আপু ও বলছিলেন তিনি আসা মাত্র আমরা জিততে শুরু করেছি। সুমন স্যার তো বলেই দিলেন তিনি গ্রাউন্ডে আসা মাত্রই আই আই টির স্কোরশুরু হয়েছে। তারা আসার উপলক্ষেই
আই আই টির স্কোর হতে শুরু করেছে, আই আই টির বিজয় পায়রা সম্ভবতঃ তারাই ধরে এনেছিলেন।
আমি অবশ্য কি করছিলাম আমার মনে নাই। মনে থাকলে হয়তো বলতাম “আমি ওইটা করতেছিলাম দেইখ্যাইতো আই আই টির স্কোর হইতাছিলো”। হ্যাঁ
আসলেই তাই, প্রতিটি বিজয়েই প্রত্যেকেই এক একটা উপলক্ষ। এমনকি যে খেলা দেখতে যায় নি সেও উপলক্ষ। সে বলবে “আমি খেলা দেখবার যাই নাই দেইখ্যাইতো ম্যাচ জিতছি। আমি গেলেতো হারতাম।”
স্কোরার না থাকায় প্রথম দুই কোয়ার্টারে আমাকে স্কোরার থাকতে হয়েছিলো। তখন বুঝলাম নিজ হাতে আইবিএ এর এক একটা স্কোর উল্টাতে কত কষ্ট লাগে। যেন বুকের মাঝখানে এসে লাগে। অবশ্য নিজ দলের স্কোর বাড়াতে নিলে অনেক বেশি মজা লাগছিলো। প্রকৃতির ই নিয়ম- ক্রিয়ার বিপরিতে
প্রতিক্রিয়া। ন্যাচারাল ইকুইলিব্রিয়াম। যখন স্কোরিং স্টার্ট করেছিলাম তখন আই আইটি ৪- আইবিএ ৮। আমি যখন ক্ষান্ত দিলাম তখন আই আই টি ১৬- আই বি এ ১৫। ঐ সাতটা পয়েন্ট বাড়াতে আমি মিনিমাম ৭০০০ বার স্কোরার ব্যাটাকে অভিশম্পাত দিলাম আমাকে এই যন্ত্রনায় ফেলার জন্য। তবে সেই অভিশাপ উঠায়ে নিছি যখন দেখলাম নিজ হাতে আই আইটির বারোটা পয়েন্ট উল্টাতে পেরেছি।
শেষ দুই হাফে অবশ্য আই আইটির কাছে ওই পোড়ামুখো আইবিএ আর পাত্তাই পায়নি। মনে হয় তখন ওদের মাথা নষ্ট হয়ে গেছিলো। বদের
হাড্ডিগুলান বাস্কেটবল না খেলে কুংফু খেলা শুরু করলো। দৈত্যরূপী মুশফিক পাঁচটা ফাউল খাইয়া আউট, তার পাপের শাস্তি।
সর্বশেষ স্কোরঃ আই আইটি ৪৩ – আই বি এ ২৮।
কোথায় আইবিএ এর সেই রমনী? এবার আর ‘হবে এ এ না, হবে এ না’।
না ইকোনোমিক্সকে ৫০ টা না দিলেই না
আজ অবশ্য সবাই আগে আগেই এসেছিলেন।আজকে খেলা দেখতে আজ এসেছিলেন আমাদের ডিরেক্টর জোয়ার্দার স্যার, প্রোগ্রাম চেয়ার সাকিব স্যার,
জুয়েল স্যার এমনকি কোরিয়ার প্রফেসর কিম ও। তাদের দেখে অবাক না হলেও একজনকে দেখে অন্ততঃ আমি সত্যিই অবাক হয়ে গিয়েছি। অন্যরা অবাক হয়েছেন কিনা বলতে পারবোনা। কবীর স্যার, সুমন স্যার, রিজভি স্যার ও ছিলেন আজ।
খেলার আগেই সবাই ভড়কে গেলাম। সিদ্দিক ভাইয়ের ১০২ ডিগ্রি জ্বর । জোসেফ ভাইয়ের পায়ে ও সামান্য ইঞ্জুরি আছে। তবে সব কিছু তুচ্ছ
হয়ে গেলো ইকোনোমিক্সের কুংফু খেলার ফলে খেলার শুরুতেই ফিট তারিকের ইঞ্জুরড হওয়া। তারিককে মাঠের বাইরে বের হতে দেখে সম্ভবত সবারি অন্তরাত্মা কেপে উঠেছিলো । শেষ পর্যন্ত তারিক ও সুস্থ হলো। অসুস্থ সিদ্দিক ভাইও খেললেন অসাধারণ। আর জোসেফ ভাই তো অতুলনীয়। মোস্তফা আর আলিম ভাই ও হতাশ করেননি। ফলাফল ও প্রমাণ করছে তাই।
আই আই টি ৫৩- ইকোনোমিক্স ৩৫
অবশ্য আমরা আগে থেকে কয়ে বলেই হাফ সেঞ্চুরি মারি। না বললেতো আবার ওরা মাইন্ড খাইবো ।
লক্ষ্য এবার চ্যম্পিয়ন হওয়া, ইনশাআল্লাহ, আল্লাহ চাইলে এটা খুবই সম্ভব। প্রতি ম্যাচেই সবার সরব উপস্থিতি থাকবে আশা করছি।
আরে ভাই আসেন না, আসলে কিনতুক লাভই হইবো। আমি কিন্তু তেলাপিয়া ভাজার গন্ধ এট্টু এট্টু পাইতাছি। যতই হোক ম্যানেজার যে আমাদের সবার প্রিয় খাজা মইনুদ্দিন। ইনশাআল্লাহ চ্যাম্পিয়ন হইলে সেইটা কি খুব অসম্ভব?
কিছু লিখতে, কিন্তু কেন জানি হয়ে উঠছিলো না। আজ একটু লিখি। বাস্কেটবলে আই. আই. টি.র হার না মানা যাত্রা- না লিখলে যে মন শান্ত হবে না।
আই. বি. এ. এর “হবে এ এ না, হবে এ এ না”
আগের সব কয়বারের সাক্ষাতে আইবিএ এর সাথে হারতে হয়েছিলো আমাদের। সাথে ছিলো গতবারের এক আইবিএ রমনীর “হবে এ এ না, হবে এ এ না” সুরের ক্ষতচিনহ।
আমরা আর আগের মত নাই, এইবার হারাবোই তাদের। কিন্তু শুরুতে যেন কি একটা ঝামেলা। প্রথম দিকে বেশ কয়টা স্কোর খেয়ে বসলাম। এক পর্যায়ে আইবিএ এর ১১ আর আমাদের ৪। তারপরই যেন আর আইবিএ এর “আর হল-ও ও না, হল-ও ও না”। সেইতো আমাদের একজন বলছিলো সে এসে দেখেছে আইবিএ ১০- আমরা ৪। ও আমাদের সৌভাগ্যদুত। ও আসার পরপরই আমাদের স্কোর শুরু হল। তাবাসসুম আপু ও বলছিলেন তিনি আসা মাত্র আমরা জিততে শুরু করেছি। সুমন স্যার তো বলেই দিলেন তিনি গ্রাউন্ডে আসা মাত্রই আই আই টির স্কোরশুরু হয়েছে। তারা আসার উপলক্ষেই
আই আই টির স্কোর হতে শুরু করেছে, আই আই টির বিজয় পায়রা সম্ভবতঃ তারাই ধরে এনেছিলেন।
আমি অবশ্য কি করছিলাম আমার মনে নাই। মনে থাকলে হয়তো বলতাম “আমি ওইটা করতেছিলাম দেইখ্যাইতো আই আই টির স্কোর হইতাছিলো”। হ্যাঁ
আসলেই তাই, প্রতিটি বিজয়েই প্রত্যেকেই এক একটা উপলক্ষ। এমনকি যে খেলা দেখতে যায় নি সেও উপলক্ষ। সে বলবে “আমি খেলা দেখবার যাই নাই দেইখ্যাইতো ম্যাচ জিতছি। আমি গেলেতো হারতাম।”
স্কোরার না থাকায় প্রথম দুই কোয়ার্টারে আমাকে স্কোরার থাকতে হয়েছিলো। তখন বুঝলাম নিজ হাতে আইবিএ এর এক একটা স্কোর উল্টাতে কত কষ্ট লাগে। যেন বুকের মাঝখানে এসে লাগে। অবশ্য নিজ দলের স্কোর বাড়াতে নিলে অনেক বেশি মজা লাগছিলো। প্রকৃতির ই নিয়ম- ক্রিয়ার বিপরিতে
প্রতিক্রিয়া। ন্যাচারাল ইকুইলিব্রিয়াম। যখন স্কোরিং স্টার্ট করেছিলাম তখন আই আইটি ৪- আইবিএ ৮। আমি যখন ক্ষান্ত দিলাম তখন আই আই টি ১৬- আই বি এ ১৫। ঐ সাতটা পয়েন্ট বাড়াতে আমি মিনিমাম ৭০০০ বার স্কোরার ব্যাটাকে অভিশম্পাত দিলাম আমাকে এই যন্ত্রনায় ফেলার জন্য। তবে সেই অভিশাপ উঠায়ে নিছি যখন দেখলাম নিজ হাতে আই আইটির বারোটা পয়েন্ট উল্টাতে পেরেছি।
শেষ দুই হাফে অবশ্য আই আইটির কাছে ওই পোড়ামুখো আইবিএ আর পাত্তাই পায়নি। মনে হয় তখন ওদের মাথা নষ্ট হয়ে গেছিলো। বদের
হাড্ডিগুলান বাস্কেটবল না খেলে কুংফু খেলা শুরু করলো। দৈত্যরূপী মুশফিক পাঁচটা ফাউল খাইয়া আউট, তার পাপের শাস্তি।
সর্বশেষ স্কোরঃ আই আইটি ৪৩ – আই বি এ ২৮।
কোথায় আইবিএ এর সেই রমনী? এবার আর ‘হবে এ এ না, হবে এ না’।
না ইকোনোমিক্সকে ৫০ টা না দিলেই না
আজ অবশ্য সবাই আগে আগেই এসেছিলেন।আজকে খেলা দেখতে আজ এসেছিলেন আমাদের ডিরেক্টর জোয়ার্দার স্যার, প্রোগ্রাম চেয়ার সাকিব স্যার,
জুয়েল স্যার এমনকি কোরিয়ার প্রফেসর কিম ও। তাদের দেখে অবাক না হলেও একজনকে দেখে অন্ততঃ আমি সত্যিই অবাক হয়ে গিয়েছি। অন্যরা অবাক হয়েছেন কিনা বলতে পারবোনা। কবীর স্যার, সুমন স্যার, রিজভি স্যার ও ছিলেন আজ।
খেলার আগেই সবাই ভড়কে গেলাম। সিদ্দিক ভাইয়ের ১০২ ডিগ্রি জ্বর । জোসেফ ভাইয়ের পায়ে ও সামান্য ইঞ্জুরি আছে। তবে সব কিছু তুচ্ছ
হয়ে গেলো ইকোনোমিক্সের কুংফু খেলার ফলে খেলার শুরুতেই ফিট তারিকের ইঞ্জুরড হওয়া। তারিককে মাঠের বাইরে বের হতে দেখে সম্ভবত সবারি অন্তরাত্মা কেপে উঠেছিলো । শেষ পর্যন্ত তারিক ও সুস্থ হলো। অসুস্থ সিদ্দিক ভাইও খেললেন অসাধারণ। আর জোসেফ ভাই তো অতুলনীয়। মোস্তফা আর আলিম ভাই ও হতাশ করেননি। ফলাফল ও প্রমাণ করছে তাই।
আই আই টি ৫৩- ইকোনোমিক্স ৩৫
অবশ্য আমরা আগে থেকে কয়ে বলেই হাফ সেঞ্চুরি মারি। না বললেতো আবার ওরা মাইন্ড খাইবো ।
লক্ষ্য এবার চ্যম্পিয়ন হওয়া, ইনশাআল্লাহ, আল্লাহ চাইলে এটা খুবই সম্ভব। প্রতি ম্যাচেই সবার সরব উপস্থিতি থাকবে আশা করছি।
আরে ভাই আসেন না, আসলে কিনতুক লাভই হইবো। আমি কিন্তু তেলাপিয়া ভাজার গন্ধ এট্টু এট্টু পাইতাছি। যতই হোক ম্যানেজার যে আমাদের সবার প্রিয় খাজা মইনুদ্দিন। ইনশাআল্লাহ চ্যাম্পিয়ন হইলে সেইটা কি খুব অসম্ভব?
Last edited by bit0223-sujon on Tue Feb 07, 2012 1:04 am; edited 2 times in total (Reason for editing : বানান ভুল)
bit0223-sujon- Global Moderator-RC
- Course(s) :
- BIT
Posts : 98
Points : 218
Re: সুপার ফোর রাউন্ডে IIT –র টানা দুই জয়, এবার চ্যাম্পিয়ন অন্য কাউকে হতে ‘হবে- এ এ না’
হে হে। সেরাম লেখা!
আমারও হাত নিশপিশ করছিল আজকে লেখার জন্য - ভাবছিলুম দুই সিদ্দিকির একটা সাক্ষাৎকার নেই। মোস্তফাকে তো জিজ্ঞাসা করে সুবিধা করতে পারি নাই - স্কোর কে কয়টা করছে কারো কোন হিসাব নাই বিধিবাম- বাসায় এসে টের পেলাম গগনবিদারী মাথাব্যথা। লেখাঝোকা বাদ দিয়ে পড়লাম শুয়ে।
যাই হোক, আজকে খেলায় এক স্বনামধন্য কসাইয়ের আবির্ভাব ঘটাতে আমি তো ভয়ই পেয়েছিলাম। সে থাকলেই আমরা হারি - এটা বলে দেয়া যায়। কিছুক্ষন পরে যখন আমাদের স্কোর করা শুরু হলো - আমি ইতিউতি তাকিয়ে দেখলাম কসাই অন্তর্নিহিত হয়েছে। আর আমাকে পায় কে!
আর ইকোনোমিক্সের সাপোর্টারদের সাথে যা হলো আজকে - ওরা প্রথমে অনেকখানি নিয়ন্ত্রন নিয়ে ফেলেছিল চিৎকার করেই। কিন্তু আস্তে আস্তে জহিরের পরিচালনায় আমরা পুরো কোর্ট দখল করলাম - আর "ভুয়া ভুয়া" অথবা "IIT.. IIT" বলে ওদের মাথাই খারাপ করে দিয়েছি। আমাদের একজন খেলোয়ারতো বলেই ফেলেছে, আমরা IIT আর আমাদের সাপোর্টের কারণেই আমরা জিততে পেরেছি। নাইলে এমন ফিটনেস ইস্যু নিয়ে জেতাটা খুবই কঠিন ছিল।
যাই হোক, আরো একটা ম্যাচ বাকি। বাকি সবাই অন্ততঃ একটা করে হারলেও আমরা হারি নাই একটাও। আশা করি সামনেরটাতেও আমরা এমন বলে কয়েই জিতবো। দরকারে চিল্লায়ে গলা ফাটায়ে ওদের মাথা খারাপ করে দিবো।
জোরসে বলো, IIT!
সম্পাদনা-
আমারও হাত নিশপিশ করছিল আজকে লেখার জন্য - ভাবছিলুম দুই সিদ্দিকির একটা সাক্ষাৎকার নেই। মোস্তফাকে তো জিজ্ঞাসা করে সুবিধা করতে পারি নাই - স্কোর কে কয়টা করছে কারো কোন হিসাব নাই বিধিবাম- বাসায় এসে টের পেলাম গগনবিদারী মাথাব্যথা। লেখাঝোকা বাদ দিয়ে পড়লাম শুয়ে।
যাই হোক, আজকে খেলায় এক স্বনামধন্য কসাইয়ের আবির্ভাব ঘটাতে আমি তো ভয়ই পেয়েছিলাম। সে থাকলেই আমরা হারি - এটা বলে দেয়া যায়। কিছুক্ষন পরে যখন আমাদের স্কোর করা শুরু হলো - আমি ইতিউতি তাকিয়ে দেখলাম কসাই অন্তর্নিহিত হয়েছে। আর আমাকে পায় কে!
আর ইকোনোমিক্সের সাপোর্টারদের সাথে যা হলো আজকে - ওরা প্রথমে অনেকখানি নিয়ন্ত্রন নিয়ে ফেলেছিল চিৎকার করেই। কিন্তু আস্তে আস্তে জহিরের পরিচালনায় আমরা পুরো কোর্ট দখল করলাম - আর "ভুয়া ভুয়া" অথবা "IIT.. IIT" বলে ওদের মাথাই খারাপ করে দিয়েছি। আমাদের একজন খেলোয়ারতো বলেই ফেলেছে, আমরা IIT আর আমাদের সাপোর্টের কারণেই আমরা জিততে পেরেছি। নাইলে এমন ফিটনেস ইস্যু নিয়ে জেতাটা খুবই কঠিন ছিল।
যাই হোক, আরো একটা ম্যাচ বাকি। বাকি সবাই অন্ততঃ একটা করে হারলেও আমরা হারি নাই একটাও। আশা করি সামনেরটাতেও আমরা এমন বলে কয়েই জিতবো। দরকারে চিল্লায়ে গলা ফাটায়ে ওদের মাথা খারাপ করে দিবো।
জোরসে বলো, IIT!
সম্পাদনা-
হে হে হে হে। এই অংশটা চরম হইছে। গতবারে তো আহনাফ অনেক ভালো খেলছিল। আমাদের যত টিজ আছে, সব খালি শুনে, হাসে, আর পটাপট স্কোর করে। টিজ করতে গিয়ে যদি টিজকারিই টিজিত হয়, তাইলে তো বিপদ! এইবারে অবশ্য হারার সময় সে হাসে নাই বলে জানা গেছে।বদের হাড্ডিগুলান বাস্কেটবল না খেলে কুংফু খেলা শুরু করলো। দৈত্যরূপী মুশফিক পাঁচটা ফাউল খাইয়া আউট, তার পাপের শাস্তি।
Re: সুপার ফোর রাউন্ডে IIT –র টানা দুই জয়, এবার চ্যাম্পিয়ন অন্য কাউকে হতে ‘হবে- এ এ না’
আহনাফ অবশ্য কালকেও ভালো খেলছিলো, তয় কালকে টিজ শুইন্যা তার মাথা ফরটি নাইন হয়া গেছিলো। ব্যাফক টেম্পার্ড হয়ে গেছিলো। বেচারা ।
bit0223-sujon- Global Moderator-RC
- Course(s) :
- BIT
Posts : 98
Points : 218
Page 1 of 1
Permissions in this forum:
You cannot reply to topics in this forum
|
|
Tue Sep 29, 2015 2:45 pm by Sophiawood
» Cisco EHWIC SFP/GE WAN Card
Mon Sep 07, 2015 11:08 am by Sophiawood
» Huawei S1700-28GFR-4P-AC Price
Thu Jun 25, 2015 2:31 pm by Sophiawood
» teach yourself C++ / Herbert Schildt Solutions
Wed Jun 03, 2015 1:52 pm by Abdullah Al Noman
» teach yourself c by herbert schildt pdf
Wed May 13, 2015 11:01 pm by Raquib Ridwan
» ASA 5506X With Firepower ASA5506-K9
Fri Apr 10, 2015 4:31 pm by Sophiawood
» New Trends in Deal Business
Tue Feb 03, 2015 9:38 pm by nersoa
» PoE Power Allocation for WS-C2960S-24PS-L
Wed Nov 05, 2014 11:12 am by Sophiawood
» How to cure back pain
Fri Oct 31, 2014 7:15 pm by Bergen Guildford